কানাডা ভিসা ফি ফ্রম বাংলাদেশ

কানাডার ভিসা ফি ফর্ম বাংলাদেশ অর্থাৎ বাংলাদেশিদের জন্য কানাডার ভিসা ফি।কোন ভিসা কত টাকা কখন কিভাবে দিতে হবে বিস্তারিত আলোচনা থাকছে আজকের পোষ্টে। বর্তমানে কানাডার বিভিন্ন ধরনের ভিসা চালু আছে। সেগুলোতে বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের নাগরিক আবেদন করতে পারবেন।

কানাডা-ভিসা-ফি-ফ্রম-বাংলাদেশ

কিন্তু কোন ভিসা কত টাকা ফি সেটা আগে জেনে নেওয়ার জরুরি তাহলে ভিসা ফিস সংগ্রহ করতে বা ভিসা ফি পরিশোধ করতে সুবিধা হবে।তাই আজকের পোস্টে কানাডার ভিসা ফি ফ্রম বাংলাদেশ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা থাকছে।

পেজ সূচিপত্রঃ  কানাডা ভিসা ফি ফ্রম বাংলাদেশ 

কানাডার ভিসা ফি ফ্রম বাংলাদেশ জেনে নিন

কানাডার ভিসা ফি ফ্রম বাংলাদেশে এ কানাডার যে সকল ভিসা উন্মুক্ত আছে সেগুলো হল 

  • ওয়ার্ক ভিসা 
  • স্টুডেন্ট ভিসা 
  • টুরিস্ট ভিসা 
  • বিজনেস ভিসা 
  • ফ্যামিলি ভিসা 

আপনি চাইলে দুটি উপায়ে কানাডার ভিসা আবেদন করতে পারেন।আর যেগুলো হল সরাসরি নিজে আবেদন করার মাধ্যমে এবং এজেন্সির মাধ্যমে।এবং এজেন্সির মাধ্যমে সরাসরি আবেদন করতে কত টাকা ফ্রি আসবে সেটা জেনে নেই এই পোস্টে।

আরো পড়ুনঃ ভিডিও না বানিয়ে ইউটিউব থেকে ইনকাম করার উপায়

কানাডা টুরিষ্ট ভিসা ফি

আপনি যদি নিজে নিজেই কানাডিয়ান টুরিষ্ট ভিসা বা ভিজিটি ভিসা পেতে চান তাহলে আপনাকে দুইটি পেমেন্ট করতে হবে। একটি হচ্ছে Bio metrics fees অন্যাটি হচ্ছে visa fee বায়োমেট্রিক ফি  হচ্ছে ৮৫$ কানাডিয়ান ডলার।যেটি বাংলাদেশি টাকায় ৬৯৪২ টাকা।এবং ভিসা ফি হচ্ছে  ১০০$ কানাডিয়ান ডলার যেটা বাংলাদেশী টাকায় +৮,১৬৭ টাকা।সর্বমোট ১৮৫$ কানাডিয়ান ডলার অর্থাৎ ১৫১১০টাকা।

এছাড়াও আরো অন্যান্য কিছু খরচ আসতে পারে যেমন পেপার Notary fee এটি এক এক জায়গায় এক এক রকম হয়ে থাকে। এভারেজ cost ২০০ টাকার কাছাকাছি হতে পারে তাহলে আপনি তিনটি খরচ নিলে সর্বমোট কি পরিমাণ দাঁড়ায় ১৭১১০ টাকা। 

সুতরাং আপনি সর্বমোট ১৭১১০ টাকার মাধ্যমে নিজে নিজেই কানাডিয়ান ভিজিটর ভিসার জন্য আবেদন করতে পারেন। কিন্তু আপনি যদি কোন এজেন্সির সাহায্যে কানাডিয়ান টুরিস্ট ভিসার জন্য আবেদন করেন তাহলে তারা অনেক বেশি টাকা চার্জ করতে পারে। তাই চেষ্টা করুন নিজে নিজে অনলাইনে কানাডিয়ান টুরিস্ট ভিসার জন্য আবেদন করতে।

কানাডার ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ফি 

সাম্প্রতিক কানাডিয়ান সরকারি The Recognized employer pilot program  এর আওতায় বাংলাদেশ ও অন্যান্য দেশ থেকে প্রচুর লোক নেওয়ার গোষনা করেন। আপনি চাইলে এই সুবাদে কম খরচের মাধ্যমে তারাদায় যেতে পারেন। তবে বিভিন্ন তথ্যসূত্রে জানা গেছে কানাডিয়ান ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ফি এটা মূলত অনেক কিছুর উপর নির্ভর করে কম বেশি হতে পারে তবে সাধারণত ৩ থেকে ৪ হাজার কানাডিয়ান ডলার থেকে এটা শুরু হতে পারে। যেটি বাংলাদেশী মুদ্রায় পড়ায় ২৪৫০৩১ থেকে ৩২৬৭০৮টাকা

কানাডা ষ্টুডেন্ট ভিসা ফি 

কানাডা ভিসা ফি ফরম বাংলাদেশের এই পোস্টটি এবার জানবো স্টুডেন্ট ভিসা ফি সম্পর্কে বাংলাদেশসহ বিশ্বের অন্যান্য দেশ থেকে প্রতিবছর অসংখ্য স্টুডেন্ট হাফ কলারশিপ ও ফুল ফাউন্ডেস স্কলারশিপ নিয়ে কানাডায় উচ্চশিক্ষার জন্য আসেন। আবার অনেক স্টুডেন্ট ভিসায় কানাডায় আসতে চাচ্ছেন। তাদের কানাডিয়ান ট্যুরি স্টুডেন্ট ভিসা ফি সম্পর্কে জেনে নেওয়া উচিত কানাডিয়ান স্টুডেন্ট ভিসা ফ্রি এটা ইউনিভার্সিটি ও স্কলারশীপের  এর ধরনের উপর নির্ভর করে তাই সঠিকভাবে এই তথ্য দেওয়া সম্ভব নয় তবে ধারণা করা যায় এই খরচ ২০০$থেকে৩৫০$ এর মধ্যে হতে পারে । 

কানাডিয়া ভিসা আবেদন ফরম পূরণ করার নিয়ম 

কানাডা ভিসা অনলাইনে আবেদন ফরম পূরণ করার পূর্বে আবেদন ফরম সংগ্রহ করতে হয় এই আবেদন ফরম অনলাইন কিংবা সরকারি এজেন্সির মাধ্যমে খুব সহজেই সংগ্রহ করা যায়

কানাডা-ভিসা-ফি-ফ্রম-বাংলাদেশ

সংগৃহীত আবেদন ফরম পূরণ করে অনলাইনে আবেদন করতে হবে আর এই পুরো প্রসেসটি ধাপে ধাপে আপনাদের দেখানো হবে এজন্য কানাডিয়ান ভিসা আবেদন ফরম নিয়ে লেখা আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়তে হবে। 

আরো পড়ুনঃ ভিডিও না বানিয়ে ইউটিউব থেকে ইনকাম করার উপায়

প্রথম ধাপ: 

কানাডা ভিসা আবেদন ফরম আবেদন করার জন্য আপনাকে প্রথমে কানাডান সরকারি অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে। অফিশিয়ালি ওয়েবসাইট লিংক

অফিসিয়াল ওয়েবসাইটটিতে প্রবেশ করার পরে Menu অপশন থেকে  Immigration and citizenship এই অপশনটিতে ক্লিক করতে হবে এরপরে  my application  এ ক্লিক করুন।

দ্বিতীয় ধাপ:IRCC একাউন্ট তৈরি 

sign in account an account to apply online  অপশনে ক্লিক দিয়ে প্রথমে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করে নিতে হবে।

রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন অপশনে ক্লিক দিলে আপনার জিমেইলে একটি ভেরি ভিশন কোড আসবে সেটা বসিয়ে দিলে রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন হয়ে যাবে। 

তৃতীয় ধাপ : কানাডা ভিসা আবেদনের ফরম নির্বাচন এবং পূরণ 

এরপর আপনাকে Find an application form অপশনে ক্লিক দিয়ে কানাডা ভিসা ক্যাটাগরি অনুসারে ভিসা আবেদন ফ্রম সিলেক্ট করতে হবে। 

এরপরে পাসপোর্ট এবং প্রয়োজনীয়  ডকুমেন্ট দিয়ে আবেদন ফরমটি পূরণ করতে হবে এজন্য দক্ষ ও অভিজ্ঞ একজন মানুষের সহযোগিতা নিলে ভালো হয়।

চতুর্থ ধাপ: কি পরিশোধ 

আবেদন ফরম পূরণ করার পরে আপনাকে ফি পরিশোধ করতে হবে। আবেদন ফি প্রদান করা হলে কানাডা ভিসা আবেদন সম্পন্ন হয়ে যাবে।

কানাডায় যাওয়ার খরচ কত 

কানাডা উত্তর আমেরিকার উত্তরাংশে অবস্থিত। একটি রাষ্ট অর্থনীতি অনেকটাই সাবলীল।আর এই কানাডা বহুমুখী সংস্কৃতি এবং উচ্চমানের জীবনযাত্রার কারণে অনেকেই এ দেশে যাওয়ার জন্য ভিসা তৈরি করে থাকেন। 

কেউ কাজের উদ্দেশ্যে কেউ ভবনের উদ্দেশ্যে আবার কেউ উচ্চ শিক্ষা অর্জনের উদ্দেশ্যে। তাই উদ্দেশ্য এবং ভিসা অনুযায়ী কানাডায় যাওয়ার খরচ হয়ে থাকে ভিন্ন ভিন্ন। যেমন স্টুডেন্ট ভিসায় কানাডা যাওয়ার খরচ ০৫ থেকে ০৬ লাখ  টাকা।

ঠিক একই দেশের কাজের উদ্দেশ্যে কানাডা  যাওয়ায় খরচ ৯ লক্ষ থেকে ১২ লক্ষ টাকা।তবে কানাডার খরচ কত তার নির্দিষ্ট করে বলা সম্ভব নয়। 

আরো পুড়নঃ স্টুডেন্ট অনলাইন ইনকাম ছাত্র জীবনে অভিজ্ঞতা ছাড়াই আয় করার উপায়

কানাডা ভিসায় সরকারি আবেদন খরচ 

স্বাভাবিকভাবে যেকোন দেশের ভিসার জন্য সরকারিভাবে আবেদন করলে খরচ অনেকটাই কম হয়ে থাকে। যেমন কানাডায় ভিসা সরকারি আবেদন খরচ ভিসার ক্যাটাগরি অনুসারে ৮৫CADথেকে সর্বোচ্চ ১৫০CAD.

যা বাংলাদেশী টাকায় ন্যূনতম ৪০০০ টাকা।এবং সরকারি ভিসা আবেদন খরচ ৯৮০০ থেকে১০,৪০০ টাকা। যে মন টুরিস্ট ভিসার সরকারি আবেদন খরচ বা ফ্রি ৬৫০০ টাকা। স্টুডেন্ট ভিসার খরচ ৯ হাজার থেকে ১০ হাজার টাকা। ও আর পারমিট ভিসা ১০১০০ থেকে ১৬৬০০ টাকা। 

কানাডায় যেতে কত বয়স লাগে 

কানাডায় যেতে ন্যূনতম ১৮ বছর এবং ভিসা ক্যাটাগরির উপর ভিত্তি করে সর্বোচ্চ ২১ বছর হতে হবে।যেমন স্টুডেন্ট ভিসায় কানাডায় যেতে নূন্যতম বয়স ১৮ বছর।

ও আর পারমিট ভিসার অর্থাৎ কাজের উদ্দেশ্যে কানাডায় যেতে হলে নূন্যতম ২১ বছর লাগবে।তবে টুরিস্ট বিষয়ে ১৮ বছরের নিচে হলে চলবে। এক্ষেত্রে প্রত্যেক অভিভাবকের অনুমতি পত্র লাগবে। 

বাংলাদেশী নাগরিকদের জন্য কানাডায় যাওয়ার অনেক সুযোগ রয়েছে। বিভিন্ন ক্যাটাগরির ভিসার মাধ্যমে কানাডায় যেতে পারেন। তবে খরচের বিষয়টা সম্পূর্ণ এজেন্সি এবং দালালদের ওপর নির্ভর করে।  তাই যে কোন ভিসা তৈরির পূর্বে পরিচিতি দালাল বা এজেন্সির সাহায্যে।  এতে করে  প্রতারণা হওয়ার সম্ভাবনা হবে না।

কানাডা ভিসার জন্য অনলাইন আবেদন 

  • কানাডা ভিসা প্রসেসিং সময় ২০ থেকে ২৫ কর্ম দিবস 
  • প্রসেসিং ফি + ভিসা ফি+ বায়োমেট্রিক ফি ১৯৫০০ টাকা 
  • আগে যাদের ১০ বছরের মধ্যে বায়োমেট্রিক দেওয়া আছে তাদের নতুন করে বায়োমেট্রিক দিতে হবে না। তাদের জন্য প্রসেসিং ফি+ ভিসা ফ্রি+ ১৪৯০০ টাকা। 
  • কানাডা ভিসা প্রসেসিং এর জন্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট 
  • পাসপোর্ট (নূন্যতম ৬ মাস মেয়াদ থাকতে)
  • ব্যাংক ব্যালেন্স নূন্যতম ৫ লক্ষ টাকা(জন প্রতি) সহ বিগত ৬ মাসের ব্যাংক ষ্টেটম্যান্ট ওসলভেন্সী সাটিফিকেট।
  • ব্যবসায়ীদের জন্য ট্রেড লাইসিন ইংরেজিতে অনুবাদ সহ নোটারি কপি কোম্পানির প্যাড ও ভিজিটিং কার্ড ইংরেজিতে।
  • চাকরিজীবীদের জন্য অফিস থেকে এনওসি লেটার ভিজিটিং কার্ড ও অফিসের আইডি কার্ডের কপি,salary Account Statement&Solvency অথবা পে স্লিপ।
  • ছবি এক কপি ৩৫×৪৫mm সাইজ রঙ্গিন সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড ম্যাট প্রিন্ট। 
  • ন্যাশনাল আইডি কার্ড (যদি থাকে )
  • টি আই এন সার্টিফিকেট (যদি থাকে)
  • এ সেট ডকুমেন্টস ( বাড়ি ফ্লাট গাড়ি ফিক্সড ডিপোজিট এফডিআর ইত্যাদি যদি থাকে) 
  • স্পাউস থাকলে তার পাসপোর্ট / ন্যাশনাল আইডি কার্ডের কপি এবং ম্যারিজ সার্টিফিকেট। 
  • সন্তান থাকলে তাদের পাসপোর্ট অথবা জন্ম সনদ অথবা ন্যাশনাল আইডি কার্ডের কপি। অধ্যানরত হলে স্কুল /কলেজ/ ভার্সিটি আইডি কার্ড কপি ।
    কানাডা-ভিসা-ফি-ফ্রম-বাংলাদেশ

কানাডায় স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পাওয়ার উপায় কি?

কানাডা স্থায়ীভাবে বসবাস করতে চান তাহলে আপনাকে একটি জিনিস প্রদর্শন করতে হব। আপনি কানাডায় যেখানে বসবাস করতে চান সেখানকার কর্তৃপক্ষ আপনার কাজের অভিজ্ঞতা এবং শিক্ষাগত যোগ্যতার মাধ্যমে কিভাবে উপকৃত হবে সেটা উপস্থাপনা করতে হবে। 

আর আপনার পরিবারের কোন সদস্য যদি আগে থেকে এই কানাডায় বসবাস করেন তাহলে তার সাথে মিলিত হওয়ার জন্য স্থায়ী বসবাসের অনুমতি আবেদন করতে পারেন।

আপনি কানাডায় গিয়ে নতুন করে ব্যবসা শুরু অথবা সফল ব্যবসা চালিয়ে যেতে চান বলে উল্লেখ করতে পারেন।স্থায়ী বসবাসের আবেদন করার জন্য আপনাকে কানাডায় কোন চাকরি খুঁজতে হবে না।

বিদেশীরা কানাডায় যাওয়ার জন্য যোগ্য কি তা যাচাই করে দেখতে দেশটির সরকার একটি ওয়েবসাইট চালু করেছে।সেখানে বিভিন্ন ধরনের প্রশ্ন ও তার জবাব দেওয়া আছে।আপনার যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার সাথে মিলে যায় এমন প্রশ্নের জবাব দিয়ে আপনি চাইলে নিজেকে যাচাই করতে দেখতে পারেন। 

অনলাইনে আবেদন প্রক্রিয়ার শেষে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানার জন্য এবার আপনাকে অপেক্ষা প্রহর গুনতে হবে। আপনি যদি কানাডায় স্থায়ীভাবে বসবাসের যোগ্য হন তাহলে দেশটির সরকার আপনাকে একটি কার্ড দেবে যা পার্লামেন্ট রেসিডেন্ট বা পিআার কার্ড নামে পটিচিত।

আর এই কার্ড পাওয়ার পরে আপনি যখন কানাডায় যাবেন তখন সেখানকার কর্মকর্তাদের কাছে আপনাকে এই কার্ড ও পাসপোর্ট প্রদর্শন করতে হবে।

আরো পুড়নঃ লুডু গেম খেলে টাকা আয় বিকাশে 

কানাডা স্থায়ী বসবাসের অনুমতি পর যেসব সুবিধা পাবেন

স্থায়ীভাবে বসবাসের অনুমতি পাওয়ার সাথে সাথে আপনি বিশ্বের উন্নত এই দেশটিতে নানান ধরনের সুযোগ সুবিধা পাবেন 

কানাডার নাগরিকরা যে ধরনের সামাজিক সুযোগ-সুবিধা পান আপনিও সে সব বেশিরভাগই সুবিধা পাবেন 

  • সরকারি স্বাস্থ্যসেবা 
  • কানাডার যেকোনো স্থানে বসবাস ও পড়াশোনা অথবা কাজ করতে পারবেন। 
  • স্থায়ী বসবাসের অনুমতি পাওয়ার পর আপনাকে সব ধরনের করপরিষদ ও কানাডিয়ান সব আইন মেনে চলতে হবে।
  • তবে দেশটিতে স্থায়ী বসবাসের অনুমতি পাওয়ার পর আপনি নির্দিষ্ট কিছু কাজ করতে পারবেন না। 
  • ভোট দেওয়ার অধিকার পাবেন না। 
  • রাজনৈতিক কোন দলের পদে থাকতে পারবেন না 
  • নির্দিষ্ট কিছু চাকরি করতে পারবেন না।

কানাডার ভিসা চেক করার নিয়ম 

সুনির্দিষ্ট কিছু ধাপ অনুসরণ করার মাধ্যমে আপনার হাতে থাকা অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল অথবা কম্পিউটার থেকে অল্প সময়ের মধ্যে কানাডার ভিসা চেক করতে পারবেন। এর জন্য আপনাকে সর্বপ্রথম ভিসা চেক করার অফিসিয়াল ওয়েবসাইট ভিজিট করতে হবে এবং গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য অবশ্যই প্রদান করতে হবে।

  • কানাডা ভিসা চেক করতে Canada visa check ক্লিক করুন।
  • what did you apply for এর ঘরে আপনি যে ক্যাটাগরি ভিসার জন্য এপ্লাই করছেন তা সিলেক্ট করেন continue এ ক্লিক করুন। 
  • এরপরে নিচের দিকে স্ক্রল ডাউন করে application status tracker অপশনে ক্লিক করতে হবে 
  • create your account অপশনে ক্লিক করুন৬ ফাঁকা ঘর দেখা যাবে। 
  • client ID ঘরে ID নাম্বার দিন। এটা ভিসার কাগজে আছে। 
  • application number এর ঘরে ৯ সংখ্যার এপ্লিকেশন নাম্বার দিন। 
  • তারপরে Given numbar এর ঘরে আপনার নামের প্রথম অংশ ও Last name এর ঘরে নামের শেষের অংশ দিতে হবে।
  •  date of birth আপনার জন্ম তারিখ মাস ও বছর দিন।
  • country of birth এর  ঘরে Bangladesh সিলেট করে next step এ ক্লিক করুন।
  • এখন  Password এর ঘরে শক্তিশালী পাসওয়ার্ড দিন পাসওয়ার্ড অবশ্যই মনে রাখতে হবে।
  • এ পর্যায়ে sing in অপশনে ক্লিক করুন দুইটি ফাঁকা ঘর প্রথম ঘরে client ID নাম্বার ও ২য় ঘরে password দিন।
  • সর্বশেষ sign in বাটনে ক্লিক করুন ভিসার সকল তথ্য চলে আসবে ।

লেখকের শেষ কথা 

কানাডা যাওয়ার জন্য ভিসা ফ্রি সংক্রান্ত সকল তথ্য আজকের পোস্টে আলোচনা করা হলো। আপনারা যারা কানাডায় যেতে ইচ্ছুক তারা উপযুক্ত সকল তথ্য ভালোভাবে পড়ে তারপরে আপনারা কানাডা যাওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিতে পারেন। এবং আশা করি কানাডা যাওয়ার ভিসা সম্পর্কে আজকের পোস্টটিতে জানতে পেরেছেন। 

তবে বাংলাদেশীদের জন্য কানাডায় যাওয়ার কিছু সুযোগ সুবিধা রয়েছে। কারণ বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে এখন বাংলাদেশ থেকে কানাডায় যাওয়া যায়। তবে খরচ অন্যান্য দেশের চাইতে কানাডাতে বেশি। তবে এটা অনেক ক্ষেত্রে দালাল অথবা এজেন্সি কোম্পানির গুলোর উপর নির্ভর করে। তবে যে এজেন্সির মাধ্যমে আপনি যেতে চাচ্ছেন সে ব্যাপারে আপনি আগে থেকেই জেনে নেবেন।  পোস্টটি ভাল লাগলে থাকলে কমেন্টে জানাবেন ধন্যবাদ। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

পপুলার ড্রিম আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url