শুকনো খেজুর খাওয়ার উপকারিতা

 শুকনো খেজুর খাওয়ার নিয়ম খেজুর অত্যন্ত ভিটামিন যুক্ত সুস্বাদু এবং স্বাস্থ্যকর খাবার। খেজুরে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন থাকায় অনেকেই প্রচুর পরিমাণ খেজুর খান। আমাদের দেশে সাধারণত দুই রকমের খেজুর পাওয়া যায়। শুকনো খেজুর আর ভেজা খেজুর। দিনের যেকোনো অংশে শুকনা খেজুর খাওয়া যেতে পারে শুকনা খেজুর শক্ত হয় অনেকে চিবিয়ে খেতে অপছন্দ করে।

শুকনো-খেজুর-খাওয়ার-উপকারিতা
শুকনা খেজুর খাওয়ার জন্য আপনি খেজুর খাওয়ার ১/২ ঘন্টা আগে পানিতে ভিজিয়ে রাখতে পারেন খেজুর শরীরের অনেক ভিটামিন চাহিদা পূরণ করে। ভিটামিনের চাহিদা পূরণ করার জন্য দিনে কয়েকটা খেজুর খাওয়া উচিত। এ বিষয়ে আরো নিচে বিস্তারিত তুলে ধরা হলো 

পেজ সুচিপত্রঃ শুকনো খেজুর খাওয়ার উপকারিতা 

শুকনো খেজুরে পুষ্টিগুণে ভরপুর 

খেজুরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এবং মিনারেল।এতে ভিটামিন বি,নিয়াসিন,প্যান্টোথেনিক অ্যাসিড এবং ফলেটের মত ভিটামিন রয়েছে।এছাড়াও এতে পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম,কপার, ম্যাঙ্গানিজ,এবং আয়রনের মতো গুরুত্বপূর্ণ মিনারেল রয়েছে। এই উপাদান গুলো আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ সাহায্য করে।খেজুরে প্রাকৃতিক চিনি থাকে, এটি স্বাস্হের ক্ষতি  করে না। এরা এতে রয়েছে প্রোটিন এবং প্রচুর ভিটামিন থাকে।এটি শরীরের ভিটামিন এবং খনিজ গুলো ঘাটতি পূরণ করে। তাই যাদের দেহের পুষ্টির ঘটিত রয়েছে তারা খেজুর খান।

শীতের শুকনো খেজুর খেলে শরীরে কি উপকার হয় 

কিন্তু শুকিয়ে যাওয়া শুকনো খেজুর খেলে শরীরে কি উপকার হয় তা হয়তো অনেকের অজানা। পুষ্টিবিদ্যা বলেছেন মধ্যপাঞ্চের অত্যন্ত সুস্বাদু ও পরিচিত ফল খেজুরের রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার আয়রন ভিটামিন এবং ম্যাগনেসিয়াম সহ নানান পুষ্টিগুণ। আর এইসব উপাদান অতি প্রয়োজনীয় হয়ে উঠেছে শীতের মৌসুমে। 

আসুন এবার জেনে নিশিতে শুকনা খেজুর খাওয়ার কিছু উপকারিতা সম্পর্কে 

  • বয়সের ছাপ প্রথমেই ত্বকের ধরা পড়ে। আর এই তকি বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় শীতকালে। তাই ত্বকের যত্নে খেজুর কাজে লাগাতে পারেন। নিয়মিত খেজুর খাওয়ার অভ্যাস ত্বককে শুষ্কতার হাত থেকে বাঁচায়। ত্বকের নানান সমস্যা থেকেও খেজুর মুক্তি দেয়। ত্বকের বলিরেখা নিয়ন্ত্রণ করতেও খেজুর সিদ্ধহস্ত।এছাড়াও ত্বকের ফ্যাটাসা ভাব ও হরমোনের সমস্যা কমাতে খেজুর কার্যকরী। 
  • প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন ও মিনারেল বিদ্যামান থাকায় নানান রোগের নিরাময় করার ক্ষমতা রয়েছে এই ফলটির।পাশাপাশি এর পুষ্টিগুণ আমাদের শরীরের প্রয়োজনীয় চাহিদা মেটায়। 
  • ক্যালসিয়ামের হাড় গঠনের সহায়তা আর খেজুরের আছে প্রচুর পরিমাণ ক্যালসিয়াম যা হারকে মজবুত করে আর সেই সঙ্গে মাড়ির স্বাস্থ্য সুরক্ষিত রাখে 
  • শীতে হজম শক্তি কমাতে শুরু করে। তাই এ সময়ে খেজুর খাওয়ার অভ্যাস আপনার হজম শক্তি বাড়াবে। কারণ অস্ত্রের কৃত্রিম ও ক্ষতিকারক পরজীবী প্রতিরোধে খেজুর বেশ সহায়ক। খেজুরে আছে এমন সব পুষ্টিগুণ যা খাদ্যে পরিপাকে সাহায্য করে এবং কোষ্ঠী কাঠানো রোধ করে। 
  • খেজুরের থাকে প্রচুর পরিমাণ আইর।এই আয়রনের শরীরের হিমোগ্লোবিন মাত্রা বৃদ্ধি করে।শরীরের রক্তস্বল্পতা দেখা দিলে বা হিমোগ্লোন মিন কমতি হলে খেজুর খাওয়া শুরু করুন।এর ফলে শরীরের আয়রনের মাত্রা বজায় থাকে। হিমোগ্লোবিনের মাত্রা স্বাভাবিক হবে এবং রক্তের কোষ উৎপন্ন হবে। 
  • বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে খেজুরে শরীরের খারাপ ধারনের কোলেস্টেরল কমায় (LDL)এবং ভাল কোলেস্টরেল (HDL)পরিমাণ বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। তাই হৃদরোগ প্রতিরোধ করতে এবং ষ্টোকের ঝুঁকি কমাতে নিয়মিত খেজুর খাওয়ার অভ্যাস করতে পারেন। 
  • খেজুরে নানান ভিটামিনের পরিপূর্ণ থাকায় এটা মস্তিষ্কের চিন্তাভাবনার গতি বৃদ্ধি রাখে সঙ্গে স্নায়ুতন্ত্রের  কর্ম ক্ষমতা বাড়ায়। 
  • যকৃতের সংক্রমণ কিংবা অ্যালকোহলজনিত বিষ ক্রিয়ায় খেজুর বেশ উপকারী। এছাড়া শীতকালে সমস্যা যেমন গলা ব্যথা বিভিন্ন ধরনের জ্বর সর্দি এবং ঠান্ডা সমস্যা দূর করতে খেজুর দারুন কাজ করে। 
  • শীতের ঠান্ডা আহ্বা অনেকেরই অলসতা আর ঝিমুনি ভাব দেখা দেয়। এই সমস্যা সমাধানে হিসেবেও খেজুর খেতে পারেন। প্রচুর পরিমাণ প্রাকৃতিক চিনি থাকার কারণে খেজুর খুব দ্রুত কর্মশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। তাই শীতে নিয়মিত খেজুর পাবেন ড্রাই ফুড বা শুকনো ফল খেজুর।

শুকনো খেজুর শক্তি বৃদ্ধি  করে

খেজুরি প্রচুর পরিমাণে প্রাকৃতিক চিনি যেমন গ্লুকোজ, ফ্রুক্টোজ,এবং সুক্রোজ রয়েছে। এই প্রাকৃতিক চিনিগুলো শরীরে দ্রুত শক্তি প্রদান করে। যারা শারীরিক পরিশ্রম করেন বা যাদের  কাজের জন্য প্রচুর শক্তির প্রয়োজন হয় তাদের জন্য খেজুর একটি আদর্শ খাবার। যদি খেজুরে প্রচুর পরিমাণে প্রাকৃতিক চিনি রয়েছে তবুও এটি ওজন নিয়ন্ত্রণের সাহায্য করে। খেজুর প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে যা খাবার হজমে সাহায্য করে এবং ক্ষুধা কমায় এছাড়াও খেজুরে ক্যালোরির পরিমাণ কম হওয়ায় এটি ডায়েটের জন্য উপযুক্ত। 

ওজন কমায় মিষ্টি হোক কিন্তু ওজন বাড়বে না। তাতে প্রাকৃতিক মিষ্টি থাকার সত্বেও, শুকনো খেজুরের ওজন নিয়ন্ত্রণের জন্য অত্যন্ত উপকারী হতে পারে। তাতে সমৃদ্ধ সমগ্রী আপনাকে পূর্ণ বোধ করতে এবং সামগ্রিক ক্যালোরি গ্রহন কমাতে সহায়তা করতে পারে। 

খেজুরে প্রচুর পরিমাণ ডায়েটারি ফাইবার রয়েছে যা পরিপাকতন্ত্রের জন্য অত্যন্ত উপকারী। হজম প্রক্রিয়াকে সহজ করে এবং কষ্টি গঠন ও প্রতিরোধ সাহায্য করে। নিয়মিত খেজুর খাওয়ার ফলে পরিপাকতন্ত্রের সুস্থ রাখে। এবং খাবারের পুষ্টি উপাদানগুলি ভালোভাবে শোষিত হয়। সুতরাং আপনি যদি আপনার কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ রেখে স্বাস্থ্যকর কিছু খেতে চান তবে আপনার ডায়েটে খেজুর যোগ করার কথা বিবেচনা করুন। প্রতিদিন ৫ থেকে ৬ টি খেজুর খাওয়া আপনার স্বাস্থ্যের জন্যই যথেষ্ট। মনে রাখবেন যেহেতু এতে কিছু পরিমাণ চিনি যোগ করা হয়েছে তাই অতিরিক্ত পরিমাণ খাবেন না কারণ এটি উচ্চ চিনি মাত্রা এবং ডায়াবেটিস হতে পারে 

আরে পড়ুনঃ কি ভাবে পেটের চর্বি  কমানো য়ায়

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে

খেজুরে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন সি রয়েছে যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এটি শরীরকে বিভিন্ন সংক্রমণ এবং রোগ থেকে রক্ষা করে।যারা নিয়মিত খেজুর খান তারা সাধারণ ঠান্ড, কাশি এবং অন্যান্য সংক্রমণ থেকে নিরাপদ থাকেন।

খেজুরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন এবং ভিটামিন বি যা চুলে স্বাস্থ্য রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এটি চুলের গোড়া মজবুত করে এবং চুল পড়া কমায়। নিয়মিত খেজুর খেলে চুলের বৃদ্ধি ত্বরান্বি হয় এবং চুল সজীব ও উজ্জ্বল থাকে। 

খেজুরে রয়েছে ভিটামিন এ এবং বিটা ক্যারোটিন যা চোখের জন্য অত্যন্ত উপকারী এবং চোখের বিভিন্ন সমস্যা যেমন রাতকানা চোখের শুষ্কতা এবং চোখের  অন্যান্য রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে। 

খেজুরে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা লিভারের স্বাস্থ্য রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এটি লিভারে টক্সিন দূর করে এবং লিভারে কার্যকারিতা বাড়ায় যারা লিভারের সমস্যায় ভুগছেন তাদের জন্য খেজুর একটি উপকারী খাদ্য।

খেজুরে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন সি রয়েছে যা ত্বকের জন্য অত্যন্ত উপকারী। এটি ত্বকের সজীবতা বজায় রাখে এবং বার্ধক্য জনিত সমস্যা গুলো কমাতে সাহায্য করে নিয়মিত খেজুর খেলে ত্বক উজ্জ্বল এবং কোমল থাকে। খেজুরে রয়েছে ভিটামিন বি প্রোটিন এন্টিঅক্সিডেন্টর মতো উপাদান যা ব্রণের সমস্যা দূর করে। ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ থেকে দূরে রাখে। 

খেজুরে আয়রন রয়েছে যা রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়ায়। যারা অ্যানিমিয়ায় ভুগছেন তাদের জন্য খেজুর অত্যন্ত উপকারী। নিয়মিত খেজুর খেলে রক্তশূন্যতার সমস্যা দূর হয় এবং শরীরের পর্যাপ্ত রক্ত সঞ্চালিত হয়। হাড় ও দাঁতের স্বাস্থ্য খেজুরে রয়েছে ক্যালসিয়াম ম্যাগনেসিয়াম এবং ফসফরাস। এই উপাদানগুলো হাড় এবং দাঁতের স্বাস্থ্য রক্ষায় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।নিয়মিত খেজুর খেলে হাড় মজবুত হয় এবং দাঁতের রোগ প্রতিরোধ করা যায়। অনেক সময় হাঁটুর ব্যথা বেড়ে যায়। প্রতিদিন খেজুর খেলে এর উপকার পাওয়া যায।ক্যালসিয়াম সেলেনিয়াম ম্যাঙ্গানিজ  ইত্যাদি পুষ্টি উপাদান খেজুরে পাওয়া যায় যা হারকে মজবুত রাখে 

মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে খেজুরে রয়েছে ভিটামিন বি যা মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়াতে সাহায্য করে।যারা মানসিক চাপ এবং উদ্বেগ ভুগছেন, তাদের জন্য খেজুর অত্যন্ত  উপকারি।

খেজুরে রয়েছে পটাশিয়াম যার রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। উচ্চ রক্তচাপ হৃদ রোগের একটি প্রধান কারণ। তাই নিয়মিত খেজুর খেলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ থাকে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমে।এছাড়াও খেজুরে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা রক্তের কোলেস্টেরলের  মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। খেজুর গুলি খুব চিনিযুক্ত কারণ এগুলো মরুভূমি দেশগুলিতে প্রচুর পরিমাণে রোদ এবং খুব কম জলের জন্মায়। 

গর্ভাবস্থায়ী খেজুর খাওয়া অত্যন্ত উপকারি।এতে রয়েছে বিভিন্ন পুষ্টি উপাদান যা মা এবং শিশু স্বাস্থ্য রক্ষায় সাহায্য কর। খেজুর  গর্ভাবস্থায় শক্তি বাড়ায় এবং গর্ভধারণের সময় শরীরকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। খেজুর গর্ভবতী নারীদের জন্য বেশ উপকারী। খেজুরের উপস্থিতিতে আয়রন নারীদের রক্তের ভরপুর করে। খেজুর ভিটামিন এবং খনিজ সমৃদ্ধ, যা গর্ভবতী নারীদের জন্য অপরিহার্য। এছাড়াও এটি শিশুর জন্মগত রোগেও নিরাময় করে। 

আরে পড়ুনঃ কিসমিস ভিজিয়ে খাওয়ার উপকারিতা

শুকনো খেজুরের পুষ্টিগত গুণ 

২৭৭গ্রাম ক্যালোরি, ১.৮১গ্রাম প্রোটিন এবং ০.১৫গ্রাম মোট চর্বিসহ খেজুর একটি পুষ্টি সমৃদ্ধ ফল যাতে ৬০.২৪মিলিগ্রাম ভিটামিন বি, ০.৩মিলিগ্রাম ম্যাঙ্গানিজ,০.৩৫মিলিগ্রাম তামা, ম্যাগনেসিয়াম এবং২৯২ মিলিগ্রাম পটাসিয়াম মতো বিভিন্ন খনিজ রয়েছে।এগুলো উচ্চ এন্টিঅক্সিডেন্ট সামগ্রীর কারণে অনাক্রম্যতা বাড়াতে এবং ক্যান্সার ডায়াবেটিস আলঝেইমার এবং হৃদরোগের মতো দীর্ঘস্থায়ী রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে। খেজুর পুরুষের স্বাস্থ্যর জন্য বিশেষভাবে উপকারী বিভিন্ন রোগের বিরুদ্ধে প্রাকৃতিক প্রতিরক্ষা প্রদান করে। 

শুকনো খেজুর ভিজিয়ে খাওয়ার উপকারিতা 
শুকনো-খেজুর-খাওয়ার-উপকারিতা

খেজুর খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে ইতিমধ্যে আলোচনা করা হয়েছে। এখানে আমরা আলোচনা করব খেজুর ভিজিয়ে খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে। চলুন জেনে নেওয়া যাক খেজুর ভিজিয়ে খাওয়ার উপকারিতা কি? খেজুর বিভিন্নভাবে খাওয়া যেতে পারে  কিন্তু যদি খেজুর আপনি রাতে ভিজিয়ে রেখে সকালে খান তাহলে সেটা আপনার শরীরের জন্য অনেক উপকারী হবে। 

বিশেষ করে আপনারা যদি কোষ্ঠকাঠিন্যর  সমস্যা থাকে তাহলে আপনি রাতে খেজুর ভিজিয়ে রেখে সকালে সেই পানিসহ খেজুরটি খেতে পারেন এভাবে কিছুদিন খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূরীভূত হয়ে যাবে। এটি খেজুরের ভিজিয়ে খাওয়ার উপকারিতার মধ্যে অন্যতম একটি। 

খেজুর ভিজিয়ে খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে আরো যে সকল তথ্য পাওয়া যায় তার মধ্যে অন্যতম আরেকটি হলো যদি কেউ নিয়মিত রাতে খেজুর ভিজিয়ে রেখে সকালে খায় তাহলে সারাদিন তার শরীর কর্মক্ষম থাকে। এই হলো মোটামুটি খেজুর ভিজিয়ে খাওয়ার উপকারিতা।

লেখকদের শেষ কথাঃ

শুকনা খেজুরের উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে আজকের এই পোস্টটিত। আপনি যদি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে আমাদের এই পোস্টটি পড়ে থাকেন তাহলে আশা করি  শুকনো খেজুরের উপকারিতা  সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। 

আশা করি আমাদের এই পোস্টটি থেকে আপনি অনেক উপকৃত হয়েছেন এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।এ ধরনের গুরুত্বপূর্ণ এবং পোস্ট যদি আপনি নিয়মিত পড়তে চান তাহলে আপনাকে আমাদের ওয়েবসাইটে ফলো করতে হবে । আবার দেখা হবে নতুন কোন পোস্ট অবশ্যই সে পর্যন্ত আমাদের সঙ্গেই থাকুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

পপুলার ড্রিম আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url